চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তিত হলে সাঁওতালরা জমিদারের দ্বারা নানাভাবে অত্যাচারিত হতে থাকে, শেষ পর্যন্ত বাঁকুড়া, বীরভূম, মেদিনীপুর, মালভূমি অঞ্চল ত্যাগ করে রাজমহল ও মুর্শিদাবাদের একাংশ বনভূমি পরিষ্কার করে সেখানে বসবাস ও কৃষি কাজ শুরু করে। তারা এই অঞ্চলের নাম দেয় দামিন-ই-কোহ বা পাহাড়ের প্রান্তদেশ।
FAQ’s (দামিন-ই-কোহের কিছু প্রশ্ন উত্তর)
১. দামিন-ই-কোহ কথাটির অর্থ কি ?
উত্তর- পাহাড়ের প্রান্তদেশ।
২. দামিন-ই-কোহ কোন বিদ্রোহের সাথে যুক্ত ?
উত্তর- সাঁওতাল বিদ্রোহ।
তথ্যসূত্র
- সুমিত সরকার, "আধুনিক ভারত"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "পলাশি থেকে পার্টিশন"
- Ishita Banerjee-Dube, "A History of Modern India".
সম্পর্কিত বিষয়
- ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন (আরো পড়ুন)
- সম্পদের বহির্গমন তত্ত্ব এবং এটি কিভাবে বাংলার অর্থনীতিকে প্রভাবিত করেছিল (আরো পড়ুন)
- ভারত ছাড়ো আন্দোলনের পটভূমি (আরো পড়ুন)
- গান্ধীজীর ধারণায় হিন্দ স্বরাজ ও সম্প্রীতি তত্ত্বাবধান (আরো পড়ুন)
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ| আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো| আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন|